‘কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দক্ষ কর্মী থাকলে ভিসা সংকটে পড়ত না বাংলাদেশ’
প্রকাশিত হয়েছে : ১০:৪৬:৪০,অপরাহ্ন ২৫ জুলাই ২০১৭ | সংবাদটি ১৫৬৪ বার পঠিত
-
শিবলী আল সাদিক
‘সংযুক্ত আরব আমিরাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ কর্মীর পদচারণা থাকলে ভিসা সংকটসহ নানাবিদ সমস্যায় পড়তে হতো না বাংলাদেশকে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের জনবল আমিরাতে যে হারে এসেছে, সে হারে দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে আসতে পারেনি তারা। যার ফলে স্বদেশি শ্রমিকদের উপর আমিরাতের ধীরে ধীরে নির্ভরতা কমে এসেছে। ’ এমনটাই মত প্রকাশ করেন বিশ্ব বিখ্যাত ফ্যাসেলিটি ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি FARNEK এর মানবসম্পদ পরিচালক বাংলাদেশি আব্দুল্লাহ-আল মামুন।
সুইজ্যারল্যান্ড ভিত্তিক এই কোম্পানিতে এক দশক ধরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন তিনি। আমিরাতস্থ এই কোম্পানিতে বর্তমানে সাড়ে চার হাজার শ্রমিকের মধ্যে ৩৭০ জন বাংলাদেশি শ্রমিক। এরা দক্ষতার সহিত কাজ করছেন এখানে। বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা উন্মুক্ত হলে আরো ৩ শতাধিক দক্ষ ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শ্রমিক নিয়োগ পাবে এ কোম্পানিতে। একান্ত সাক্ষাতে এমনটাই জানান প্রতিষ্ঠানের এ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, ‘আমিরাতে নির্মাণ কাজে কিছুটা শিথিলতা এসেছে। নির্মাণ কাজ যে সবসময় হবে তাও কিন্তু নয়। আবার যেসব কাঠামো নির্মিত হয়েছে সেসব কাঠামো রক্ষণাবেক্ষণে আমাদের আধিপত্য বজায় নেই। এর একমাত্র কারণ আমাদের কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শ্রমিকদের অভাব। ফলে এই স্থানটি দখলে নিচ্ছে প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা। বিশ্ব এখন পাল্টে যাচ্ছে, প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে বিশ্ব যত এগিয়ে যাচ্ছে, ততই মানুষের কর্মসংস্থান কঠিন হয়ে পড়ছে। গায়ের জোর দিয়ে কাজ করার চেয়ে প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেশি হচ্ছে এখন। এসব দিক বিবেচনা করে আমাদের শ্রমিকদের আগামীতে কিভাবে পারদর্শী করে তুলব তা ব্যাপক পরিকল্পনার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে। ’
‘সংযুক্ত আরব আমিরাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ কর্মীর পদচারণা থাকলে ভিসা সংকটসহ নানাবিদ সমস্যায় পড়তে হতো না বাংলাদেশকে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের জনবল আমিরাতে যে হারে এসেছে, সে হারে দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে আসতে পারেনি তারা। যার ফলে স্বদেশি শ্রমিকদের উপর আমিরাতের ধীরে ধীরে নির্ভরতা কমে এসেছে। ’ এমনটাই মত প্রকাশ করেন বিশ্ব বিখ্যাত ফ্যাসেলিটি ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি FARNEK এর মানবসম্পদ পরিচালক বাংলাদেশি আব্দুল্লাহ-আল মামুন।
সুইজ্যারল্যান্ড ভিত্তিক এই কোম্পানিতে এক দশক ধরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন তিনি। আমিরাতস্থ এই কোম্পানিতে বর্তমানে সাড়ে চার হাজার শ্রমিকের মধ্যে ৩৭০ জন বাংলাদেশি শ্রমিক। এরা দক্ষতার সহিত কাজ করছেন এখানে। বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা উন্মুক্ত হলে আরো ৩ শতাধিক দক্ষ ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শ্রমিক নিয়োগ পাবে এ কোম্পানিতে। একান্ত সাক্ষাতে এমনটাই জানান প্রতিষ্ঠানের এ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, ‘আমিরাতে নির্মাণ কাজে কিছুটা শিথিলতা এসেছে। নির্মাণ কাজ যে সবসময় হবে তাও কিন্তু নয়। আবার যেসব কাঠামো নির্মিত হয়েছে সেসব কাঠামো রক্ষণাবেক্ষণে আমাদের আধিপত্য বজায় নেই। এর একমাত্র কারণ আমাদের কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শ্রমিকদের অভাব। ফলে এই স্থানটি দখলে নিচ্ছে প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা। বিশ্ব এখন পাল্টে যাচ্ছে, প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে বিশ্ব যত এগিয়ে যাচ্ছে, ততই মানুষের কর্মসংস্থান কঠিন হয়ে পড়ছে। গায়ের জোর দিয়ে কাজ করার চেয়ে প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেশি হচ্ছে এখন। এসব দিক বিবেচনা করে আমাদের শ্রমিকদের আগামীতে কিভাবে পারদর্শী করে তুলব তা ব্যাপক পরিকল্পনার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে। ’